তথ্যটি নিশ্চিত করে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক কেএম শরীয়তউল্লাহ বলেন, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে কোনো দুষ্কৃতকারী যেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য বা ম্যুরাল এবং মন্দির বা গীর্জায় হামলা চালিয়ে আমাদের ওপর দোষ চাপাতে না পারে, সে জন্য শায়েখে চরমোনাইয়ের নির্দেশে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সতর্ক থাকাটা আমাদের দায়িত্ব এবং সে ব্যবস্থাই নেয়া হয়েছে।
ইসলামী আন্দোলনের অনুষ্ঠান চলাকালীন নিরাপত্তার জন্য এই সব স্থানে সর্বমোট ৩০০ জন স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত ছিল বলে জানান তিনি।